সোহরাব নিবার্হী সম্পাদক:
দেশরত্ন শেখ হাসিনার ৪১ তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে বরগুনায় রেলি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে ।
১৭ ই মে বঙ্গবন্ধুর কন্যা, প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে, বরগুনা জেলা আওয়ামী লীগের আনন্দ রেলী ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার বরগুনা জেলা আওয়ামীলীগের উদ্যোগে , আনন্দ রেলি শেষে জেলা আওয়ামী লীগের অফিসে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এসময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বরগুনা-১ আসনের সংসদ সদস্য , জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান, সাবেক মন্ত্রী এডভোকেট ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু-এমপি। এসময় আওয়ামী লীগের অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। প্রধান অতিথি অ্যাডভোকেট ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু-এমপি বলেন, ১৯৮১ সালের এই দিনে দীর্ঘ নির্বাসন থেকে দেশে ফেরেন জাতির পিতার জ্যেষ্ঠকন্যা ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ।আজ প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস।
বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর এ জাতি তখন দিকশূন্য অবস্থায় অনিশ্চিত এক ভবিষ্যতের পথে টলায়মান ঠিক সেই মুহুর্তে শেখ হাসিনা তার দীর্ঘ ছয় বছরের নির্বাসিত জীবন শেষে শাসকদের চোখরাঙানিকে উপেক্ষা করে, জীবনকে বাজি রেখে ৪১ বছর আগের এই দিনে তিনি পিতৃভূমিতে ফিরে আসেন। তিনি সেদিন বিকেল সাড়ে ৪টায় ইন্ডিয়ান এয়ারলাইন্সের বোয়িং বিমানে তিনি ভারতের রাজধানী দিল্লী থেকে কোলকাতা হয়ে তৎকালীন ঢাকা কুর্মিটোলা বিমানবন্দরে এসে পৌঁছেন।
পিতার রক্তের স্রোতধারায় রক্তাক্ত স্বদেশে ফিরেই শুরু করেন পিতার অপূর্ণ স্বপ্ন বাস্তবায়নের লড়াই। স্বজন হারানোর শোক বুকে চেঁপে শুরু হয় সোনার বাংলা বিনির্মাণের সংগ্রাম। দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের যে লড়াই বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা শুরু করেছিলেন ৪২ বছর আগে, তা আজ নতুন পরিচয় এনে দিয়েছে বাংলাদেশকে। বাংলাদেশ হয়েছে উন্নয়নশীল দেশে।
Leave a Reply